Sleep is The Biggest Enemy of People’s Dreams

"ঘুম মানুষের স্বপ্ন পূরণের বড় শত্রু"—এই উক্তিটি বোঝায় যে, যখন আমরা অতিরিক্ত ঘুমিয়ে সময় নষ্ট করি, তখন আমাদের উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্য অর্জনের পথে বাধা সৃষ্টি হয়।

স্বপ্ন বাস্তবায়নে পরিশ্রম, উদ্যোগ এবং সময়ের গুরুত্ব অপরিসীম। 

ঘুম, যদিও শরীরের বিশ্রামের জন্য প্রয়োজনীয়, তবে যদি তা আমাদের কাজের প্রতি একাগ্রতা এবং চেষ্টা কমিয়ে দেয়, তবে সেটাই আমাদের সফলতার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।

“ঘুম মানুষের স্বপ্ন পূরণের বড় শত্রু”—এই উক্তিটি বোঝায় যে, যখন আমরা অতিরিক্ত ঘুমিয়ে সময় নষ্ট করি, তখন আমাদের উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্য অর্জনের পথে বাধা সৃষ্টি হয়।

স্বপ্ন বাস্তবায়নে পরিশ্রম, উদ্যোগ এবং সময়ের গুরুত্ব অপরিসীম।

ঘুম, যদিও শরীরের বিশ্রামের জন্য প্রয়োজনীয়, তবে যদি তা আমাদের কাজের প্রতি একাগ্রতা এবং চেষ্টা কমিয়ে দেয়, তবে সেটাই আমাদের সফলতার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।

“ঘুম যদি আমাদের লক্ষ্য অর্জনে বাধা হয়ে দাঁড়ায়, তবে সেটা এক ধরনের নিষ্ক্রিয়তা। স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য সময়, পরিশ্রম এবং একাগ্রতার প্রয়োজন।

যতক্ষণ না আমরা ঘুম থেকে উঠি এবং কাজ শুরু করি, ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের স্বপ্ন শুধু স্বপ্নই থেকে যায়। সুতরাং, ঘুম তাড়িয়ে, পরিশ্রমের পথে এগিয়ে চলাই হল সফলতার মূল চাবিকাঠি।”

যখন আপনি পড়তে বসার আগে ভারি খাবার খাবেন অথবা খুব বেশি পরিমানে খাবার খেয়ে থাকেন তখন আপনার অবশ্যই ঘুম আসবে।

কারণ আমরা যখন ভারি খাবার খাই তখন Blood Sugar Instantly বেড়ে যায় এবং কিছুক্ষণ পড়ে সেটি দ্রুত কমে যায়। ফলে আমাদের শরীরের এনার্জি পরিমান হ্রাস পায়।

এরপর আমরা খাবার খাওয়ার পরে আমাদের খাদ্য হজমের প্রক্রিয়া শুরু হয়। ফলে Brain এর দিকে Blood Flow কমে যায়। এতে করে আমাদের Brain Lazy Feel করে এবং তখন আমাদের খুব দ্রূত ঘুম চলে আসে।

তখন আমরা চাইলেইও পড়ার মনোযোগ রাখতে পাড়ি না। অপরদিকে আমরা যদি অল্প ও পুষ্টিকর খাবার খাই ফলে আমাদের শরীরের অনেক এনার্জি অনুভব করে। তখন ঘুম ঘুম না আসায় আমরা অনেক সময় ধরে পড়া পড়তে সক্ষম হই।

পড়ার সময় ঘুম আসলে একদমই বসে থাকা যাবে না নাহলে, আপনার আরো বেশি ঘুম আসবে এবং আপনি আপনি ঘুমিয়ে পড়বেন। একদমই টের পাবেন না।

তখন আপনি পড়ার টেবিল থেকে উঠে একটু হাঁটাহাঁটি করবেন বা অন্যদিকে আপনি Basic Exercise করতে পারেন। এভাবেই পাঁচ মিনিট এগুলো করলেই দেখবেন আপনার ঘুম তখন চলে যাবে এবং পূর্ণায় নতুন করে আবার পড়ায় মনোযোগ দিতে পারবেন।

এছাড়া আপনি WashRoom গিয়ে একটু মুখ ধুয়ে নিতে পারেন। এতে করে আপনার ঘুম তাড়াতে অনেক সাহায্য করবে।পড়ার সময় ঘুম আসলে চয়োর থেকে উঠে ২~৩ মিনিট Room এর মধ্যে হাঁটাহাঁটি করতে পারেন।

হাঁটাহাঁটির কারণে আপনার ঘুম চলে যাবে এবং পড়াতে মনোযোগ বসাতে পারেন।

পড়তে বসার শুরুতেই কোনো কঠিন কিংবা Boring Subject সিয়ে পড়তে বসবেন না। কারণ যেকোনো কাজের শুরুতেই আমাদের Motivation Level সবচেয়ে কম থাকে।

তাই তখন আমরা যদি কঠিন এবং Boring Subject নিয়ে পড়তে বসি তখন স্বাভাবিক ভাবে আমাদের ঘুম আসার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এই কারণে এমন Subject নিয়ে পড়তে বসবেন যেটি আপনার খুব পছন্দের এবং সহজ মনে হয়।

যাতে করে আপনার পড়ার প্রতি আগ্রহ বজায় থাকবে এবং এছাড়া ঘুম আসার সম্ভাবনা কম থাকবে।

আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ শিক্ষার্থী পড়তে বসার সময় Posture বিষয় সচেতন থাকে না। এবং বিছানায় শুয়ে বসে বালিশে এলান দিয়ে যেভাবে ইচ্ছা পড়াশোনা করতে থাকে।

সেটি করা একদমই ঠিক না। বিছানায় শুয়ে কেউবা বসে পড়াশোনা করে সাথে ঘুম আসার জন্য আগমন জানানো। কারণ আমাদের Brain বিছানায় শুয়ে থাকাকে সর্বদা ঘুমের সাথে Connect করে।

এই কারণে আমরা কোথাও শুয়ে থাকলে Automatically ঘুম আসে। তাই ঘুম থেকে বাঁচতে হলে আমাদের অবশ্যই চেয়ার-টেবিলে পড়তে বসতে হবে। এবং চেয়ারে বসার সময় সর্বদা আপনার মেরুদন্ড সোজা রাখবেন।

আপনি যে রুমে পড়তে বসেন সেই রুমে পর্যাপ্ত পরিমান আলোর ব্যবস্থা রাখবেন। কারণ কম আলোতে ঘুম আসার সম্ভাবনা অনেক বেশি।

সর্বশেষ, আমরা বলতে পারি যে, ঘুম আমাদের শারীরিক এবং মানসিক বিশ্রামের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু তা কখনোই আমাদের লক্ষ্য ও স্বপ্ন অর্জনের পথে প্রতিবন্ধক হতে পারে না। যদি আমরা স্বপ্ন পূরণে আগ্রহী হয়ে থাকি, তাহলে আমাদের সঠিক সময়, পরিশ্রম এবং একাগ্রতা বজায় রাখতে হবে। ঘুমকে নিয়ন্ত্রণ করে, আমরা কাজে মনোযোগী হয়ে নিজেদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে আরও এগিয়ে যেতে পারি।

অবশ্যই পড়ুনঃ

শেয়ার করুন:

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *